বেড়াতে গিয়ে মজারু (৭)
বেড়ানোর গল্পের কয়েকজন উৎসাহী পাঠক পাঠিকা পেয়ে , যাকে বলে আমি একেবারে আহ্লাদে আটখানা হয়ে আছি। আসলে তোমরা ভালো বললে , সব সময় ই দারুন লাগে।
বিয়ে ঠিক হওয়ার পর , সবার অনুমতি অনুযায়ী দেখা হয়েছিল বৃষ্টি মুখর রথের দিনে। যে গল্প আগেই করেছি। আমাদের সেই প্রথম সাক্ষাৎ এর হোতা ছিলেন আমার শ্বশুর মশাই। সেই দিনের আলাপচারিতায় জেনেছিলাম বেড়ানোর কথা। পরে যখন বেড়াতে যাওয়ার স্থান নির্বাচন হলো ... জানলাম দার্জিলিং এ যাব । কিন্তু জগন্নাথ দেবের ইচ্ছা ছিল অন্য। নিয়ে গেলেন পুরী। আসলে ... "আর যেখানে ই যাই , বিয়ের পর পুরীতে প্রথম যাবো না" .... আমার সাথি র এই বক্তব্য বোধহয় উনি ঠিক মানতে পারেননি।
তো বেড়ানোর অভিজ্ঞতা , তখন আমার বলতে গেলে negative । এমন সময় , প্রথম ঘুরতে যাওয়ার শুরুতে ই দেখলাম , আমাদের দুজনের নামের heading দিয়ে , চটজলদি লিস্টি লেখা হলো। সে অনুযায়ী সব গোছানো ও হলো ... আমি ঘরের একদিকে চুপ করে বসে মুগ্ধতা আর কাটাতে ই পারি না..... কিন্তু এ হল প্রথম প্রথম impressive session এর বাজার। এই বাজারে দুজনই দুজনকে উঠে পড়ে impressed করতে চায়।
এখন ও লিস্ট লেখা হয় , জড়ো হয় সব ... কিন্তু গোছানোর দিন দেখা যায় , বিপরীত চিত্র একজন বড়ো বাজারের গদিওয়ালা মাড়োয়ারি র মতো সব জড়ো জিনিসের মাঝে সেই লিস্টি হাতে গদিওমান হন আর তারপরে যা যা জড়ো হয়নি , সে সব আনার ফর্মান জারি হয় ... চলতে থাকে ইয়ে লাও , উয়ো লাও... আর আমি এক মুহুর্ত বসার সুযোগ না পেয়ে সেই সব জিনিস জড়ো করতে থাকি .... ছুটোছুটি কি এ বয়সে পোষায় ? হাঁপিয়ে ও যাই.... কিন্তু..... কাজেই বুঝলে তো সেদিনের সঙ্গে মিল খুব একটা নেই। কিছু বললে , ওদিক থেকে উত্তর আসে ... " এতো দিনে কি কি শেখালাম, কি কি শিখলে তার পরীক্ষা দাও এবার " .... উফ্ সেই রামায়নের যুগ থেকেই একই রকম চলছে ... পরীক্ষা পরীক্ষা আর পরীক্ষা । কী অবস্থা ভাবো !! আমি যখন মুগ্ধ হচ্ছি, তখন উনি ভবিষ্যতের ভাবনা য় আমায় training দিচ্ছিলেন !!!!
যাক্ সে কথা। কোথাও বেড়াতে গেলে আমি almost ছোটখাটো একটা সংসার নিয়ে রওনা দিই। যা নিয়ে ও সঙ্গী সাথীদের মজাদার কথার আদান-প্রদান চলে ... কিন্তু পরে ওই নিতান্তই অপ্রয়োজনীয় জিনিস টা যখন প্রয়োজনের তালিকা ভুক্ত হয় , তখন .... । আমার এক প্রাক্তন ছাত্রী একবার বেড়াতে যাওয়ার জন্য একটা প্রয়োজনীয় জিনিসের তালিকা করে দিতে বলেছিল ... দিলাম । কিন্তু সেই লম্বা লিস্টি দেখে তার কর্তা নাকি বেড়াতে যাবে ই না বলে স্থির করেছে। বড়ো দুঃখ পেয়েছিলাম !! কিন্তু কি আর করা !!!
একবার আমরা দার্জিলিং গিয়েছিলাম , সাথে জিনিয়া ও আছে সপরিবারে। ফেরার পথে ঠিক হয়েছে , সিমুলবাড়ি চাবাগানে একটা রাত কাটিয়ে ফিরব। ওই চা বাগানের এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার রূপক , জিনিয়ার ভাই এর বন্ধু। সেবার আমরা মিরিক হয়ে নামছি , পাহাড় থেকে। কন্যার motion sickness পুরোদমে চালু রয়েছে। এক সময় পথ শেষ হলো। আমরা চা বাগানে রূপকদের কোয়ার্টারে পৌঁছলাম। চারিদিকে সবুজ চায়ের বাগান , মধ্যে কোয়ার্টার। দোতলায় ওরা থাকে। রূপক , ওর স্ত্রী আর কন্যা মিঠি। পুপের থেকে সামান্য বড়ো। ওখানে পাশেই চা processing factory । ওখানে শুনলাম মাঝে মাঝেই রাতে / ভোরে হাতি আসে। দূরে পাহাড়ের রেখা । আর চিতা বাঘ ও অতর্কিতে আসে , গহপালিত পশু শিকার করে নিয়ে যায়। আমাদের সেদিন রাতটা কাটিয়ে পরের দিন সকালে NJP থেকে ফেরার ট্রেন। সবাই এক বাক্যে স্বীকার করলাম যে , একরাতের বদলে আরো একটা দিন পেলে দারুন মজা হোতো। রাত ফুরিয়ে ভোর হলেই বেরিয়ে পরতে হবে। তা ও অনেক গল্পই হোলো। বিকেলের জলখাবার , রাতের ভুরিভোজ খেয়ে ঘুম দিলাম। পথশ্রমের ক্লান্তি তে এক ঘুমে ই রাত কেটে গেল। ভোরে উঠে সব গুছিয়ে নিয়ে NJP এর উদ্দেশ্যে আমরা বেরিয়ে পরলাম। রূপকের স্ত্রী ভোরে উঠে আমাদের জন্য খাবার বানিয়ে দিল।
স্টেশনে পৌঁছলাম যথাসময়ে । ট্রেন ও এলো । উঠে ই বিপত্তি। দেখি আমাদের সীট নাম্বারে অন্য যাত্রী বসে রয়েছে। আমাদের কাছে e - ticket রয়েছে। তারা ও তাদের টিকিট দেখাচ্ছে। এবার বচসা ... তারপর প্রায় হাতাহাতি হওয়ার জোগাড় !!! সেবার টিকিট কেটে ছিল আমার ভাসুর । ট্রেন তখনো স্টেশনে দাঁড়িয়ে .... আমি দুবার পরামর্শ দিতে গিয়ে , ধমক ধামক খেয়ে থেমেছি। এমন সময় আমার কথা একটু শোনার সুবুদ্ধি হলো .... At last ... ফোনাফোনি হলো .... তারপর !!!! হঠাৎ শুনলাম আমাদের অন্য compartment এর টিকিট ... বোঝো !!! এখনি নামতে হবে .... এতোক্ষণ যাদের সাথে বাকবিতণ্ডা হচ্ছিল , তারাই ক্ষমা ঘেন্না করে আমাদের বাক্সপেটরা সব নামিয়ে দিলেন ... একজন ওর মধ্যে ই বললেন -- " কি যে করেন ? দেখে উঠবেন তো ? এখনি ছাড়বে জলদি করুন " । কিন্তু .... তাদের মতো আমরা সবাই অবাক হয়ে দেখলাম আমার কর্তা মশাই এর হেলদোলহীন অবস্হান । আমি আকুল হয়ে বললাম ... " কি গো চলো তাড়াতাড়ি , ট্রেন যে ছেড়ে দিচ্ছে " । চাপা গলায় উত্তর এলো ... " চেপে যাও । আমাদের ট্রেন আজ নয় , কাল " । "এ্যা ? সেকি ?" সমস্বরে আমরা সবাই চেঁচিয়ে উঠলাম। জিনিয়া ট্রেনের দিকে তাকিয়ে বলল .. চলো আমরা ওই tea stall এর পিছনে লুকিয়ে পড়ি। সবাই দেখছে যে " । ট্রেন তখন আস্তে আস্তে গতি বাড়িয়ে এগিয়ে যাচ্ছে আর ওই কম্পার্টমেন্টের আপামর জনসাধারণ অবাক বিস্ময়ে আমাদের দিকে চেয়ে আছে। আমরা অগত্যা ওই stall এর পিছনে দাঁড়িয়ে বা লুকিয়ে যাই বলো ট্রেন যাওয়া ওবধি অপেক্ষা করলাম। আসলে আমাদের ট্রেন ছিল পরেরদিন। আমরা আগাম এসে গিয়েছিলাম। দেরি র কারণে ট্রেন miss হয় সবাই শুনেছি। কিন্তু আগাম আসার জন্য ফেরা বাতিল হয় ... এমন শুনেছ কেউ ? শুনতে ই পারো !!! তবে বেশি যে এমনটা শোনোনি নিশ্চিত।
তারপর ?? আর কি সিমুলবাড়িতে আরো একদিনের আনন্দে র হাট বসল । আরো একটা গোটা দিন , গোটা রাত কাটিয়ে পরের দিন নির্ধারিত সময়ে ট্রেনে উঠলাম।
বলো দেখি এখন , লাগলো কেমন ???
@ শুচিস্মিতা ভদ্র
বেড়ানোর গল্পের কয়েকজন উৎসাহী পাঠক পাঠিকা পেয়ে , যাকে বলে আমি একেবারে আহ্লাদে আটখানা হয়ে আছি। আসলে তোমরা ভালো বললে , সব সময় ই দারুন লাগে।
বিয়ে ঠিক হওয়ার পর , সবার অনুমতি অনুযায়ী দেখা হয়েছিল বৃষ্টি মুখর রথের দিনে। যে গল্প আগেই করেছি। আমাদের সেই প্রথম সাক্ষাৎ এর হোতা ছিলেন আমার শ্বশুর মশাই। সেই দিনের আলাপচারিতায় জেনেছিলাম বেড়ানোর কথা। পরে যখন বেড়াতে যাওয়ার স্থান নির্বাচন হলো ... জানলাম দার্জিলিং এ যাব । কিন্তু জগন্নাথ দেবের ইচ্ছা ছিল অন্য। নিয়ে গেলেন পুরী। আসলে ... "আর যেখানে ই যাই , বিয়ের পর পুরীতে প্রথম যাবো না" .... আমার সাথি র এই বক্তব্য বোধহয় উনি ঠিক মানতে পারেননি।
তো বেড়ানোর অভিজ্ঞতা , তখন আমার বলতে গেলে negative । এমন সময় , প্রথম ঘুরতে যাওয়ার শুরুতে ই দেখলাম , আমাদের দুজনের নামের heading দিয়ে , চটজলদি লিস্টি লেখা হলো। সে অনুযায়ী সব গোছানো ও হলো ... আমি ঘরের একদিকে চুপ করে বসে মুগ্ধতা আর কাটাতে ই পারি না..... কিন্তু এ হল প্রথম প্রথম impressive session এর বাজার। এই বাজারে দুজনই দুজনকে উঠে পড়ে impressed করতে চায়।
এখন ও লিস্ট লেখা হয় , জড়ো হয় সব ... কিন্তু গোছানোর দিন দেখা যায় , বিপরীত চিত্র একজন বড়ো বাজারের গদিওয়ালা মাড়োয়ারি র মতো সব জড়ো জিনিসের মাঝে সেই লিস্টি হাতে গদিওমান হন আর তারপরে যা যা জড়ো হয়নি , সে সব আনার ফর্মান জারি হয় ... চলতে থাকে ইয়ে লাও , উয়ো লাও... আর আমি এক মুহুর্ত বসার সুযোগ না পেয়ে সেই সব জিনিস জড়ো করতে থাকি .... ছুটোছুটি কি এ বয়সে পোষায় ? হাঁপিয়ে ও যাই.... কিন্তু..... কাজেই বুঝলে তো সেদিনের সঙ্গে মিল খুব একটা নেই। কিছু বললে , ওদিক থেকে উত্তর আসে ... " এতো দিনে কি কি শেখালাম, কি কি শিখলে তার পরীক্ষা দাও এবার " .... উফ্ সেই রামায়নের যুগ থেকেই একই রকম চলছে ... পরীক্ষা পরীক্ষা আর পরীক্ষা । কী অবস্থা ভাবো !! আমি যখন মুগ্ধ হচ্ছি, তখন উনি ভবিষ্যতের ভাবনা য় আমায় training দিচ্ছিলেন !!!!
যাক্ সে কথা। কোথাও বেড়াতে গেলে আমি almost ছোটখাটো একটা সংসার নিয়ে রওনা দিই। যা নিয়ে ও সঙ্গী সাথীদের মজাদার কথার আদান-প্রদান চলে ... কিন্তু পরে ওই নিতান্তই অপ্রয়োজনীয় জিনিস টা যখন প্রয়োজনের তালিকা ভুক্ত হয় , তখন .... । আমার এক প্রাক্তন ছাত্রী একবার বেড়াতে যাওয়ার জন্য একটা প্রয়োজনীয় জিনিসের তালিকা করে দিতে বলেছিল ... দিলাম । কিন্তু সেই লম্বা লিস্টি দেখে তার কর্তা নাকি বেড়াতে যাবে ই না বলে স্থির করেছে। বড়ো দুঃখ পেয়েছিলাম !! কিন্তু কি আর করা !!!
একবার আমরা দার্জিলিং গিয়েছিলাম , সাথে জিনিয়া ও আছে সপরিবারে। ফেরার পথে ঠিক হয়েছে , সিমুলবাড়ি চাবাগানে একটা রাত কাটিয়ে ফিরব। ওই চা বাগানের এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার রূপক , জিনিয়ার ভাই এর বন্ধু। সেবার আমরা মিরিক হয়ে নামছি , পাহাড় থেকে। কন্যার motion sickness পুরোদমে চালু রয়েছে। এক সময় পথ শেষ হলো। আমরা চা বাগানে রূপকদের কোয়ার্টারে পৌঁছলাম। চারিদিকে সবুজ চায়ের বাগান , মধ্যে কোয়ার্টার। দোতলায় ওরা থাকে। রূপক , ওর স্ত্রী আর কন্যা মিঠি। পুপের থেকে সামান্য বড়ো। ওখানে পাশেই চা processing factory । ওখানে শুনলাম মাঝে মাঝেই রাতে / ভোরে হাতি আসে। দূরে পাহাড়ের রেখা । আর চিতা বাঘ ও অতর্কিতে আসে , গহপালিত পশু শিকার করে নিয়ে যায়। আমাদের সেদিন রাতটা কাটিয়ে পরের দিন সকালে NJP থেকে ফেরার ট্রেন। সবাই এক বাক্যে স্বীকার করলাম যে , একরাতের বদলে আরো একটা দিন পেলে দারুন মজা হোতো। রাত ফুরিয়ে ভোর হলেই বেরিয়ে পরতে হবে। তা ও অনেক গল্পই হোলো। বিকেলের জলখাবার , রাতের ভুরিভোজ খেয়ে ঘুম দিলাম। পথশ্রমের ক্লান্তি তে এক ঘুমে ই রাত কেটে গেল। ভোরে উঠে সব গুছিয়ে নিয়ে NJP এর উদ্দেশ্যে আমরা বেরিয়ে পরলাম। রূপকের স্ত্রী ভোরে উঠে আমাদের জন্য খাবার বানিয়ে দিল।
স্টেশনে পৌঁছলাম যথাসময়ে । ট্রেন ও এলো । উঠে ই বিপত্তি। দেখি আমাদের সীট নাম্বারে অন্য যাত্রী বসে রয়েছে। আমাদের কাছে e - ticket রয়েছে। তারা ও তাদের টিকিট দেখাচ্ছে। এবার বচসা ... তারপর প্রায় হাতাহাতি হওয়ার জোগাড় !!! সেবার টিকিট কেটে ছিল আমার ভাসুর । ট্রেন তখনো স্টেশনে দাঁড়িয়ে .... আমি দুবার পরামর্শ দিতে গিয়ে , ধমক ধামক খেয়ে থেমেছি। এমন সময় আমার কথা একটু শোনার সুবুদ্ধি হলো .... At last ... ফোনাফোনি হলো .... তারপর !!!! হঠাৎ শুনলাম আমাদের অন্য compartment এর টিকিট ... বোঝো !!! এখনি নামতে হবে .... এতোক্ষণ যাদের সাথে বাকবিতণ্ডা হচ্ছিল , তারাই ক্ষমা ঘেন্না করে আমাদের বাক্সপেটরা সব নামিয়ে দিলেন ... একজন ওর মধ্যে ই বললেন -- " কি যে করেন ? দেখে উঠবেন তো ? এখনি ছাড়বে জলদি করুন " । কিন্তু .... তাদের মতো আমরা সবাই অবাক হয়ে দেখলাম আমার কর্তা মশাই এর হেলদোলহীন অবস্হান । আমি আকুল হয়ে বললাম ... " কি গো চলো তাড়াতাড়ি , ট্রেন যে ছেড়ে দিচ্ছে " । চাপা গলায় উত্তর এলো ... " চেপে যাও । আমাদের ট্রেন আজ নয় , কাল " । "এ্যা ? সেকি ?" সমস্বরে আমরা সবাই চেঁচিয়ে উঠলাম। জিনিয়া ট্রেনের দিকে তাকিয়ে বলল .. চলো আমরা ওই tea stall এর পিছনে লুকিয়ে পড়ি। সবাই দেখছে যে " । ট্রেন তখন আস্তে আস্তে গতি বাড়িয়ে এগিয়ে যাচ্ছে আর ওই কম্পার্টমেন্টের আপামর জনসাধারণ অবাক বিস্ময়ে আমাদের দিকে চেয়ে আছে। আমরা অগত্যা ওই stall এর পিছনে দাঁড়িয়ে বা লুকিয়ে যাই বলো ট্রেন যাওয়া ওবধি অপেক্ষা করলাম। আসলে আমাদের ট্রেন ছিল পরেরদিন। আমরা আগাম এসে গিয়েছিলাম। দেরি র কারণে ট্রেন miss হয় সবাই শুনেছি। কিন্তু আগাম আসার জন্য ফেরা বাতিল হয় ... এমন শুনেছ কেউ ? শুনতে ই পারো !!! তবে বেশি যে এমনটা শোনোনি নিশ্চিত।
তারপর ?? আর কি সিমুলবাড়িতে আরো একদিনের আনন্দে র হাট বসল । আরো একটা গোটা দিন , গোটা রাত কাটিয়ে পরের দিন নির্ধারিত সময়ে ট্রেনে উঠলাম।
বলো দেখি এখন , লাগলো কেমন ???
@ শুচিস্মিতা ভদ্র
No comments:
Post a Comment