Monday, 30 April 2018

আমাদের কাজের no ছুটি। আজীবন কাজ, কাজ আর শুধু ই কাজ। এ কাজ সেই কাজ যার কোন recognition নেই। তবে সান্তনা পুরষ্কার কিন্তু আছে 😁😁😁😁। সেটা বেশ বড় সড় ধরনের। " তুমি এ সংসারের সব(সঙ্)😁😁😁😁😁। ভিত....মালকিন।।
আর এই পুরস্কার পেয়ে আপামর মহিলা মহল গলে গল(জল)......।।
আচ্ছা বলোতো .... আমাদের একটু ছুটি কবে মিলবে????
বেড়াতে গিয়ে ????....... হয়নি হয়নি , ফেল।
একটু ভাবো please , বেড়াতে গিয়ে কিসের ছুটি?অন‍্য পরিবেশে ছুটোছুটি। কিছুটা মুক্তি অবশ্যই, তবে পুরোপুরি ছুটি নৈব নৈব চ । নিরবচ্ছিন্ন ছুটি নিলে সংসারের অবস্থা বেশ সংকটজনক। আর তা সমে ফেরাতে যা লেবার তার কথা ভেবে আমরা আতঙ্কিত।তাই ও পথে না হাঁটা ই ভালো।।
😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁

Wednesday, 11 April 2018

প্রকৃতির মাঝে সত্যি বিস্ময়ের ভাঁড়ার অফুরান। সে রূপ দেখে দেখে আঁখি ফেরাতে পারি না .....। প্রতিটি ঋতু ই নিজের মতো করে অপরূপ। আর সব থেকে আশ্চর্যের বিষয় এই যে প্রতি বারের রং ,রূপ ভিন্ন ভিন্ন। এমনকি প্রতিটি প্রাকৃতিক বিষয় বস্তু পৃথক। সত্যি সৃষ্টিকর্তা র সব সৃষ্টি ই বৈচিত্র্যময়। তোমারা অনেকেই নিশ্চিত
দেখেছ এমন ভাবে। না, দেখলে ও অসুবিধা নেই। আমাদের অনেকের ই প্রকৃতিকে দেখার জন‍্য‌ে আঁখি থাকলেও সময় নেই বা দরদী মনটা কোন অচীন দেশে পাড়ি দিয়েছে বলে সেই দৃষ্টি হারিয়ে গেছে। কাজের থেকে সাময়িক বিরতির সময় হয়তো আবেগী মন টা একটু ক্ষণ নাগালে আসে। আবার আমরা কেউ কেউ এই নগর সভ্যতা র আনাচে কানাচে ছড়িয়ে থাকা প্রকৃতিকে ছুঁয়ে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাবার চেষ্টা করি। পুরোপুরি নগর সভ্যতা কে বিদায় জানানোর কথা আমরা ভাবতেই পারি না। কারণ নগর জীবনের স্বাচ্ছন্দ্য আমাদের গভীরে।
গোলপার্ক রামকৃষ্ণ মিশনের সামনে (spices and sauces restaurant এর বিপরীত ফুটপাতে) অবস্থিত একটি ছোট গাছের শৈল্পিক বিন‍্য‌াস আমাকে বার বার মুগ্ধ করে। এমন ভাবে ক্ষণে ক্ষণে প্রকৃতি আমাকে, আমাদের আকৃষ্ট করে, আবীষ্ট করে অনন্তকাল ধরে।

Tuesday, 10 April 2018

আমরা সকলেই কমবেশি ছুটে চলেছি। কেউ লক্ষ্য স্থির করে, কারোর লক্ষ্য হীন যাত্রা। কেউ নিজেকে গড়ছি, কেউ নিজের সন্তান কে গড়ে তোলার জগতে সামিল করছি। এভাবে দৌড়ে সামিল জীবন হাঁপিয়ে ওঠে। সর্বশক্তিমানের কাছে আকুতি জানায়ে "ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো প্রভু "।
চলমান জীবন , আবার ক্লান্তি কাটিয়ে ওঠে। উঠতে যে হবেই। প্রাণপ্রাচূর্যের রসদ চারপাশ থেকে আহরণ করে, আবার বহতা নদীর মত জীবন বহমান হয়। এ যাত্রা থামার না।
যখন সত্যি সত্যি একদিন সব ভাঙা গড়ার পালার শেষে অবসর জীবন ভাবে .... "এবার আমার নিজের খুশিতে পথ চলা শুরু হবে" , তখন কিন্তু এই কর্ম হীনতা ও আনন্দ দেয় না।
এ সম্পূর্ণ "নদীর এ পার কহে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস, ওপারে তে স্বর্গ সুখ আমার বিশ্বাস।"